♥♥সরি বউ♥♥
♥♥সরি বউ♥♥
:ফযরের নামাজ পরে সকালে ঘুমাইতেছিলাম। হঠাত আমার কাছে মনে হচ্ছে আমার নাক ভিজা।ভাবলাম আমি মনে হয় সপ্ন দেখতেছি তাই আর উঠলাম না।এবার নাকে টিপ দিয়ে ধরল। উঠেই দেখি আমার বৌ এই রকম করতেছে আমার সাথে ।আচ্ছা আপ্নারাই বলুন তো এভাবে কেউ স্বামী কে ঘুম থেকে যাগায়? যাই হওক উঠলাম ঘুম থেকে।
কি হইছে এতো সকালে ডাকতেছো কেন? যাও ফ্রেশ হয়ে আস কাজ আছে।
যাই ফ্রেশ ও হই আর আপনাদের আমার পরিচয় টাও দেই। তাহলে শুনুন আমি হলাম মারুফ আহম্মেদ ,আরুহি আহম্মেদ আমার একমাত্র বৌ। যার মেইন কাজ হল আমাকে সব সময় জ্বালানো। আমার পরিবারে বাবা মা আর দুই ভাই আছে। এই যাহ আপনাদের ত বলাই হলনা আমি কিসের চাকরি করি? তাহলে শুনুন আমি জে.বি গ্রুপ এর একটা অফিসে জুনিয়ার ইঞ্জি:নিয়ার হিসাবে চাকরি করতেছি।
কি হলো এতোক্ষন লাগে ফ্রেশ হতে?
যাহ ডাক পরে গেছে, দেখলেন আপনাদের সাথে পরিচয় ও হতে দিলনা।ওকে বাদ দেন আপনাদের কে অন্য একদিন শুনাব। যাই দেখি কি বলে অরু।ওহ আপনাদের তো বলাই হল না আমি আমার বৌকে অরু বলেই ডাকি।
তা বল অরু কি এমন মহা কাজ তোমার যার জন্য আমার সাধের ঘুমটা তুমি ভাংলে?
আমি না কি যেন খুব মিস করতেছি।
ওকে আর বলতে হবে না আমার কি করতে হবে বুজে গেছি। তাই আমি ও পিছন থেকে জরিয়ে ধরলাম। ওর কোমরে হাত রাখতেই আমার মাথায় এক দুষ্টুমি বুদ্ধি এল।আমি ওর শাড়ির ভিতর দিয়ে ওর পেটে হাত দিলাম ওমনি সে আমার দিকে এমন এক লুক নিয়ে তাকাইল যেন আমি বাহিরের কারো শরিরে হাত দিছি। কিহইছে এইভাবে তাকাইয়া আছ কেন? ছারো আমার সুরসুরি লাগে।
ব্যস দিলাম ছেরে। ওর কান্না করা মুখটা অনেক দিন দেখা হয় না।ওর কান্না ভরা চেহারাটা দেখতে ইচ্ছে করল। তাই রাগ করে চলে আসলাম। আমি জানি ও হয়ত ভাববে আমি কষ্ট পাইছি তাই নিজেই নিজেকে বকবে। ঘরিতে তাকিয়ে দেখি ৮টা বাজে।তাই রেডি হতে লাগলাম। সবসময় অরু ই আমাকে রেডি হতে সাহায্য করে, আজও ও ঠিক সময় আসলো এসে দেখে আমি নিজে নিজেই রেডি হচ্ছি। কিছু না বলেই চলে গেল।মনে হয় আমার নাস্তা রেডি করতেছে।রেডি হয়ে গেলাম টেবিলে সবসময় অরু আমাকে খাইয়ে দেয় আর আমি অরু কে।কিন্তু আজ আমি নিজ হাতে খাচ্ছি, এটা দেখে অরু চুপ হয়ে আছে। কিছু বলতেছে না।খাওয়া শেষ করে আমি বের হতে যাব তখন দেখি অরু দরজার সামনে দারিয়ে আছে। আমি আবার প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার আগে অরুর ঠুটে একটু ঘসা দিয়ে যাই। ও হয়ত ভাবতেছে আমি এটা মিস করবনা তাই দরজার সামনে এসে দারিয়ে আছে। অরুর মতে আমি নাকি একটা লোভি। ওকে কিস না করলে নাকি আমার পেটের ভাত হজমই হয়না। ও সত্য কথাই বলছে কিন্তু এটা আমি ওর সামনে মানিনা।কারন কারো :প্রতি দুর্বল থাকলে এটা তার কাছে প্রকাশ করা ঠিক না।পরে দুর্বলাতার সুযোগ পেয়ে আঘাত করতে পারে।তাই আমি অরুর এই ঊক্তি মানতে নারাজ।ওর ধারনা ভুল প্রমান করে আমি অফিসের জন্য বের হলাম।ওর চোখের দিকে একবার ও তাকাই নাই।কারন ওর চোখের দিকে তাকালে আবার মায়ায় পরে যাব। চলে আসলাম অফিসে কিছুই ভালো লাগতেছে না।সুদু ওর মুখটা দেখতে ইচ্ছে করতেছে।নাহ আর ভালো লাগতেছেনা।এক্ষনি বাড়ি যেতে হবে।যাই দেখি বস ছুটি দেয় কিনা। বস কে বলাম খারপ লাগতেছে।বস ও আমায় ছুটি দিয়ে দিল। কারন বস জানে যে আমি শুধু শুধু ছুটি কাটাই না। বাসার উদ্দেশ্য এ রওনা দিলাম। বাসায় আসতে ১১ টা বাজল। কলিং বেল চাপ দিলাম দরজা খুলল আম্মু।জিজ্ঞাস করলাম অরু কই? ও কাপর ধুইতেছে বাথরুমে।অফিসের কাপর চেঞ্জ করে গেলাম বাথরুমে। যাইয়া দেখি ওর চোখ ফুলে আছে। নিশ্চই পাগলি টা কান্না করছে। আমার এখন খারাপ লাগতেছে। এখন বুজলাম যে এই মজাটা করা ঠিক হয়নাই।তাই নগদ কান ধরে মাথা নিচে করে বসে পরলাম বালতির ওপরে। অরু আমার হাতে থাপ্পড় দিয়ে কান থেকে হাত নামাল।কিছু নাবলে আবার কাপর কাচায় মন দিল।স্যরি বউ আর কোন দিন এমন হবেনা। মাফ করে দেও।। তুমি মাফ চাও কেনো তুমি কি কিছু করেছ? করেছি তো আমি।আমি সরি।।
এই দেখ কান ধরছি এখন মাফ কর। হইছে যাও এখন।। এই বউ তুমি খাইছো? হিম খাইছি। মিথ্যা বলো কেন? আমি জানি তুমি খাও নাই।কারন আমি না খাওয়াই দিলে তুমি খাওনা। উঠো এখন।খাবো দুজন মিলে।। তারপর আমরা একে অপরকে খাইয়ে দিতে লাগ্লাম।।।
তুমি আমাকে আর কষ্ট দিবে নাতো।
নাহ ভুলেও না।। শুধু মাঝে মাঝে একটু দুষ্টামি করব।।
তুমি রাজি তো।।
যাহ বদমাস।।।।।
চাসমিস ডেবিল দোস্ত তুই এই গল্পের হিরো
:ফযরের নামাজ পরে সকালে ঘুমাইতেছিলাম। হঠাত আমার কাছে মনে হচ্ছে আমার নাক ভিজা।ভাবলাম আমি মনে হয় সপ্ন দেখতেছি তাই আর উঠলাম না।এবার নাকে টিপ দিয়ে ধরল। উঠেই দেখি আমার বৌ এই রকম করতেছে আমার সাথে ।আচ্ছা আপ্নারাই বলুন তো এভাবে কেউ স্বামী কে ঘুম থেকে যাগায়? যাই হওক উঠলাম ঘুম থেকে।
কি হইছে এতো সকালে ডাকতেছো কেন? যাও ফ্রেশ হয়ে আস কাজ আছে।
যাই ফ্রেশ ও হই আর আপনাদের আমার পরিচয় টাও দেই। তাহলে শুনুন আমি হলাম মারুফ আহম্মেদ ,আরুহি আহম্মেদ আমার একমাত্র বৌ। যার মেইন কাজ হল আমাকে সব সময় জ্বালানো। আমার পরিবারে বাবা মা আর দুই ভাই আছে। এই যাহ আপনাদের ত বলাই হলনা আমি কিসের চাকরি করি? তাহলে শুনুন আমি জে.বি গ্রুপ এর একটা অফিসে জুনিয়ার ইঞ্জি:নিয়ার হিসাবে চাকরি করতেছি।
কি হলো এতোক্ষন লাগে ফ্রেশ হতে?
যাহ ডাক পরে গেছে, দেখলেন আপনাদের সাথে পরিচয় ও হতে দিলনা।ওকে বাদ দেন আপনাদের কে অন্য একদিন শুনাব। যাই দেখি কি বলে অরু।ওহ আপনাদের তো বলাই হল না আমি আমার বৌকে অরু বলেই ডাকি।
তা বল অরু কি এমন মহা কাজ তোমার যার জন্য আমার সাধের ঘুমটা তুমি ভাংলে?
আমি না কি যেন খুব মিস করতেছি।
ওকে আর বলতে হবে না আমার কি করতে হবে বুজে গেছি। তাই আমি ও পিছন থেকে জরিয়ে ধরলাম। ওর কোমরে হাত রাখতেই আমার মাথায় এক দুষ্টুমি বুদ্ধি এল।আমি ওর শাড়ির ভিতর দিয়ে ওর পেটে হাত দিলাম ওমনি সে আমার দিকে এমন এক লুক নিয়ে তাকাইল যেন আমি বাহিরের কারো শরিরে হাত দিছি। কিহইছে এইভাবে তাকাইয়া আছ কেন? ছারো আমার সুরসুরি লাগে।
ব্যস দিলাম ছেরে। ওর কান্না করা মুখটা অনেক দিন দেখা হয় না।ওর কান্না ভরা চেহারাটা দেখতে ইচ্ছে করল। তাই রাগ করে চলে আসলাম। আমি জানি ও হয়ত ভাববে আমি কষ্ট পাইছি তাই নিজেই নিজেকে বকবে। ঘরিতে তাকিয়ে দেখি ৮টা বাজে।তাই রেডি হতে লাগলাম। সবসময় অরু ই আমাকে রেডি হতে সাহায্য করে, আজও ও ঠিক সময় আসলো এসে দেখে আমি নিজে নিজেই রেডি হচ্ছি। কিছু না বলেই চলে গেল।মনে হয় আমার নাস্তা রেডি করতেছে।রেডি হয়ে গেলাম টেবিলে সবসময় অরু আমাকে খাইয়ে দেয় আর আমি অরু কে।কিন্তু আজ আমি নিজ হাতে খাচ্ছি, এটা দেখে অরু চুপ হয়ে আছে। কিছু বলতেছে না।খাওয়া শেষ করে আমি বের হতে যাব তখন দেখি অরু দরজার সামনে দারিয়ে আছে। আমি আবার প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার আগে অরুর ঠুটে একটু ঘসা দিয়ে যাই। ও হয়ত ভাবতেছে আমি এটা মিস করবনা তাই দরজার সামনে এসে দারিয়ে আছে। অরুর মতে আমি নাকি একটা লোভি। ওকে কিস না করলে নাকি আমার পেটের ভাত হজমই হয়না। ও সত্য কথাই বলছে কিন্তু এটা আমি ওর সামনে মানিনা।কারন কারো :প্রতি দুর্বল থাকলে এটা তার কাছে প্রকাশ করা ঠিক না।পরে দুর্বলাতার সুযোগ পেয়ে আঘাত করতে পারে।তাই আমি অরুর এই ঊক্তি মানতে নারাজ।ওর ধারনা ভুল প্রমান করে আমি অফিসের জন্য বের হলাম।ওর চোখের দিকে একবার ও তাকাই নাই।কারন ওর চোখের দিকে তাকালে আবার মায়ায় পরে যাব। চলে আসলাম অফিসে কিছুই ভালো লাগতেছে না।সুদু ওর মুখটা দেখতে ইচ্ছে করতেছে।নাহ আর ভালো লাগতেছেনা।এক্ষনি বাড়ি যেতে হবে।যাই দেখি বস ছুটি দেয় কিনা। বস কে বলাম খারপ লাগতেছে।বস ও আমায় ছুটি দিয়ে দিল। কারন বস জানে যে আমি শুধু শুধু ছুটি কাটাই না। বাসার উদ্দেশ্য এ রওনা দিলাম। বাসায় আসতে ১১ টা বাজল। কলিং বেল চাপ দিলাম দরজা খুলল আম্মু।জিজ্ঞাস করলাম অরু কই? ও কাপর ধুইতেছে বাথরুমে।অফিসের কাপর চেঞ্জ করে গেলাম বাথরুমে। যাইয়া দেখি ওর চোখ ফুলে আছে। নিশ্চই পাগলি টা কান্না করছে। আমার এখন খারাপ লাগতেছে। এখন বুজলাম যে এই মজাটা করা ঠিক হয়নাই।তাই নগদ কান ধরে মাথা নিচে করে বসে পরলাম বালতির ওপরে। অরু আমার হাতে থাপ্পড় দিয়ে কান থেকে হাত নামাল।কিছু নাবলে আবার কাপর কাচায় মন দিল।স্যরি বউ আর কোন দিন এমন হবেনা। মাফ করে দেও।। তুমি মাফ চাও কেনো তুমি কি কিছু করেছ? করেছি তো আমি।আমি সরি।।
এই দেখ কান ধরছি এখন মাফ কর। হইছে যাও এখন।। এই বউ তুমি খাইছো? হিম খাইছি। মিথ্যা বলো কেন? আমি জানি তুমি খাও নাই।কারন আমি না খাওয়াই দিলে তুমি খাওনা। উঠো এখন।খাবো দুজন মিলে।। তারপর আমরা একে অপরকে খাইয়ে দিতে লাগ্লাম।।।
তুমি আমাকে আর কষ্ট দিবে নাতো।
নাহ ভুলেও না।। শুধু মাঝে মাঝে একটু দুষ্টামি করব।।
তুমি রাজি তো।।
যাহ বদমাস।।।।।
চাসমিস ডেবিল দোস্ত তুই এই গল্পের হিরো
No comments