গল্প ধোকা
গল্প_ধোকা
#পর্ব_১
প্রথমেই বলি একটা ছেলে,
👮🏼যে ইনডিয়ান আর্মির চাকরি করে।সেই ছেলেটা নাম,#আবীর ।এ এতটাই ভালো যে কীকরে একটা পিপরে কে, মরবে সেটা নিয়ে ৫ মিনিট ভাবে।সে ৫ মিনিট ভাবার পরেও সেই পিপরে টাকে না মেরে ছেরে দেই।কারন তার মনের মধ্যে আছে দয়া, মায়া, মমতা, ও তার মধ্যে আছে মানুষত্য বোধ।
এটা বলার একটা কারনও আছে।যেটা আপনারা এখন বুঝতে পারবেন না।
এখন সেই আবীরের ট্রেনিং চলছে দেরাদুনে ।আর এখানেই আবীরের বাড়ি।
👩🏻💼আর অকটা মেয়ে, নাম, তার #স্রুতি একটা খুব মিষ্টি মেয়ে, ও তার মিষ্টি নাম ।এই মেয়েটা ছিল এমন যে কোনো ছেলের সাথে কথা বলতো না, কোনো বয়ফ্রেন্ড ছিল না ।আসলে, খুব নরম, মনের মানুষ ছিল স্রুতি।
#এবার_গল্পে_ঢুকি।
গল্পটা শুরু হচ্ছে এখান থেকে ।
আর্মি, ট্রেনিং চলছে, সকাল ৬ টার দিকে ।এখানেই আমি আছি।হঠাৎ আমার চোখ আটকে গেল ।কেউ একটা রাস্তার মধ্যে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে ।যার গায়ে একটা চাদর আছে, অবশ্য শীত কাল ।কিন্তু না, আমার চোখ চাদরে আটকাইনি।আমার চোখ আটকেছে।ঐ, চাদর পরা মেয়ে টাকে দেখে।কারন, এত সকালে এখান দিয়ে কারো যাওয়ার কথা না ।আর এই শীতের কুয়াশার কারণে এটা এমন, একটা মুহূর্ত যে ঠিক কোনো, একটা সিনেমার সাথে মিল খায় ।খুব ঘন কুয়াশা, যার জন্য ঠিক মত কিছু দেখাও, যাচ্ছে না, তার উপরে পাহাড়ি এলাকা ।এই, কুয়াশার কারণে ঠিক মত মেয়েটাকে দেখাও যাচ্ছে না।কিন্তু আমার মন যে মানছেনা।একদিকে ট্রেনিং আরেক দিকে ঐ অপরিচিত মেয়েটা ।কি করবো আমি এখন? ট্রেনিং করতে গেলে মেয়েটাকে তো দেখা হবে না।আমি, এখন কী করি?🤔🤔
হুম আয়ডিয়া... 🤠
-স্যার.. স্যার 🔊🔊
-হুম আমি বলো?
-স্যার, আমার পেটে খুব ব্যাথা করছে।স্যার me i live?
-কী বলছো? এসব ট্রেনিং এর সময়?
-স্যার প্লিজ 🙏🏻🙏🏻
-এতো যখন বলছো তখন যাও, রেস্ট নাও গিয়ে ।
এরপরেই দৌড়ে চলে আসলাম, 🏃🏻🏃🏻সেই দিকে যেই দিকে ঐ নাম না জানা মেয়েটাকে যেতে দেখেছি ।🚶🏻♀🚶🏻♀
কিন্তু কুয়াশার কারণে বেশী দুর পর্যন্ত দেখতেও পারছি না ।👀🌫🌫
হঠাৎ কানে যেন কারো একটা মিষ্টি আওয়াজ ভেসে এলো, যেটা ছিল একটা মেয়ের গান করার শব্দ ।🎼যেটা ধীরে ধীরে আমার কানে এসে পৌছাচ্ছিলো।আমি যেন কোথায় একটা হারিয়ে গেলাম ।কিন্তু হঠাৎ করেই ঐ অপরিচিত মেয়েটার কথা মনে, পরলো।তাই আমি ঐ, গানকে অনুসরন করে, এগোতে লাগলাম।🚶🏻খুব ধীরে ধীরে কারন ও যেন বুঝতে না পারে যে কেউ ওর পিছু করছে ।দেখে যা বুঝতে পারছি এই, মেয়েটা হাটতে এসেছে ।কিন্তু আমি একটাই কথা ভাবছি যে এই শীতের মধ্যে যে সময় সমস্ত মেয়েরা লেপের মধ্যে মুখ ঢুকিয়ে ঘুমিয়ে থাকে, সেই সময় এসেছে মেয়ে হাটতে এসেছে ।হঠাৎ মেয়ে টা আমার দিকে ঘুরলো, কিন্তু আমাকে দেখতে পায়নি ।আমি ওর মুখটা বেশ স্পষ্ট দেখতে পেলাম ।এত সুন্দর কেউ হতে পারে নাকি? আর এন, ঘন কুয়াশায় ওর চুল গুলো ভিজে আছে, তাই একদম অন্যরকম লাগছে ।আর আমার মনের, মধ্যেও এমন কিছু হচ্ছে, যেটা আমি এর আগে কখনো, কোনো মেয়ের জন্য ফিল করিনি।আমি ঐ মেয়েটাকে যতই দেখছি আরো ততবেশী করে দেখতে, ইচ্ছে করছে।আর ওর সাথে কথাও, বলতে ইচ্ছে করছে ।কিন্তু ইচ্ছে থাকলেও উপায় নেই ।কারণ ও, আমাকে চেনে না।আর জানেও না।ও, কেনো আমার সাথে কথা বলতে যাবে?
তাই দুর থেকেই দেখছি ।এইভাবে ওর পিছনে পিছনে, লুকিয়ে লুকিয়ে হাটতে গিয়ে প্রায় ৮ টা বেজে গেছে ।আর ঐ মেয়ে নিজের বাড়িতেও, ঢুকে গেছে তাই আমি, আবা দৌড় দিলাম আমাদের কুয়াটারের দিকে।
এইভাবে কেটে গেলো প্রায় ২০ দিন।আজ আমার কাছে ওর সব খবর আছে। সকাল ৬ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত কখন কী কী করে সব খবর ।আজকে আমাকে সত্যিই বলতে হয় যে i am in love. আমি প্রেমে পরে গেছি।❤😀
এর, মাঝে আমি, আমার সব আর্মি বন্ধুদের ও, সব কিছু খুলে বলেছি ।তারা তো, সারাদিন ঐ নাম না জানা,, সরি সরি নাম, না জানা বলছি কেনো?ঐ স্রুতি আর আমাকে নিয়েই পড়ে থাকে ।ওদের মুখে শুধু একটাই কথা ।
-ভাই কবে, প্রপোজ করবি?
-ভাই মেয়েটার সাথে কিন্তু তোকে হেব্বি মানাবে।
-ভাই মেয়েটার ব্যাপারে খোজ নিয়ে দেখলাম, কোনোদিনও প্রেম করেনি।
-ভাই মেয়েটা কিন্তু সত্যিই খুব ভালো ।
বাকিটা তো, আপনারা ভালোই বুঝতে পারছেন ।
এইভাবে কাটছে দিন গুলো আর ওর ব্যাপারে অনেক কিছু জানতে পেরেছি ।আস্তে আস্তে যত ওর সম্পর্কে জানছি ততই আরো বেশি করে জানতে ইচ্ছে করছে ।আমি, ঠিক করেছি আজকেই আমার মনের সব কথা বলে দেবো।তারপর যা হয় হবে ।আজ ও একদিন আর আমার যতদিন লাগে।
এইসব ববে, ছুটলাম লেই, কলেজের সামনে যে কলেজে স্রুতি পরে।আমি, অার আমার ৩ টা, আর্মি বন্ধু ।
-আবীর দেখ বৌদি বেরোচ্ছে ।
আমি, যেন ওকে দেখে, আমার শরীরের ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছি ।
-আবীর go...
-ভাই, আজ থাক ।কালকে বলবো।বলেই আমি, হাটা শুরু করলাম ।সাথে সাথে ৩জনে, মিলে, আমাকে কনফিউজড করলো।আর আমি, রাজি হয়ে গেলাম ।
-হ্যাঁ মেডাম।
-কী?
-না না হায় (সম্পূর্ণ ঘাবরে, গেছি)
-হ্যালো ।
-হাই
-বললাম তো, হ্যালো ।
-ও হ্যাঁ বলেছেন তাই তো।
-না, মানে হাই, আমি স্রুতি ।
-কীহহ...??
-না, মানে আমি.....?? 🤔🤔কে আমি?
না মানে আমি আমার নামটাই ভুলে গেছি।
-কীহহহহ?? (মুচকী মুচকী হাসি দিয়ে )
-না, আমি..... হ্যাঁ আমি স্রুতি ।না আমি কী বলছি.? হ্যাঁ আমি আবীর।
-হুম, আর কিছু?
-না।মানে হ্যাঁ ।আমি আবীর, Nice to meet you.... (হাত বাড়িয়ে)
-হাই, আমি, থাক নামটা তো, আপনি জানেনই।
-হুম, না।
-আর কিছু?
-হ্যাঁ ।
আমার এই হাল দেখে আমার হারামি বন্ধু গুলো চোখ কান বুজে হাসছে।মনে, হচ্ছে যে এখানে, কোনো ফানি সো চলছে ।
-আমি, আমি... কে? হ্যাঁ আমি, আবীর, ভারতীয় সেনাবাহিনীতে, আছি।এখন আমার ট্রেনিং চলছে।আমার বাড়িও, এখানে।আর হ্যাঁ আমি, কিন্তু সবই জানি।
এই যারে বলে, ফেললাম তো।
-কী জামেন বলেন?
-না, মানে আপনি সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কখন, কী করেন সেই সব।
-ওহহহহ।তা কবে থেকে চলছে এসব?
-কী? কী কবে থেকে চলছে?
-কী মানে? 😡সোনো, আমার কিন্তু একদম ভালো লাগেনা ন্যাকামি ।সত্যি করে বলো ।
-এই ১ মাস মত।
-ওহহ।ঠিকাছে আজ বিকেলে ৪ টের সময় ব্রিজের উপর আমার সাথে দেখা করবে।ওকে??
-ওকে।ওকে ।
তারপর মেয়েটা চলে গেলো।
আর আমার হারামি বন্ধু গুলো দাত বের করে হাসতে হাসতে এলো।
চলবে....
#পর্ব_১
প্রথমেই বলি একটা ছেলে,
👮🏼যে ইনডিয়ান আর্মির চাকরি করে।সেই ছেলেটা নাম,#আবীর ।এ এতটাই ভালো যে কীকরে একটা পিপরে কে, মরবে সেটা নিয়ে ৫ মিনিট ভাবে।সে ৫ মিনিট ভাবার পরেও সেই পিপরে টাকে না মেরে ছেরে দেই।কারন তার মনের মধ্যে আছে দয়া, মায়া, মমতা, ও তার মধ্যে আছে মানুষত্য বোধ।
এটা বলার একটা কারনও আছে।যেটা আপনারা এখন বুঝতে পারবেন না।
এখন সেই আবীরের ট্রেনিং চলছে দেরাদুনে ।আর এখানেই আবীরের বাড়ি।
👩🏻💼আর অকটা মেয়ে, নাম, তার #স্রুতি একটা খুব মিষ্টি মেয়ে, ও তার মিষ্টি নাম ।এই মেয়েটা ছিল এমন যে কোনো ছেলের সাথে কথা বলতো না, কোনো বয়ফ্রেন্ড ছিল না ।আসলে, খুব নরম, মনের মানুষ ছিল স্রুতি।
#এবার_গল্পে_ঢুকি।
গল্পটা শুরু হচ্ছে এখান থেকে ।
আর্মি, ট্রেনিং চলছে, সকাল ৬ টার দিকে ।এখানেই আমি আছি।হঠাৎ আমার চোখ আটকে গেল ।কেউ একটা রাস্তার মধ্যে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে ।যার গায়ে একটা চাদর আছে, অবশ্য শীত কাল ।কিন্তু না, আমার চোখ চাদরে আটকাইনি।আমার চোখ আটকেছে।ঐ, চাদর পরা মেয়ে টাকে দেখে।কারন, এত সকালে এখান দিয়ে কারো যাওয়ার কথা না ।আর এই শীতের কুয়াশার কারণে এটা এমন, একটা মুহূর্ত যে ঠিক কোনো, একটা সিনেমার সাথে মিল খায় ।খুব ঘন কুয়াশা, যার জন্য ঠিক মত কিছু দেখাও, যাচ্ছে না, তার উপরে পাহাড়ি এলাকা ।এই, কুয়াশার কারণে ঠিক মত মেয়েটাকে দেখাও যাচ্ছে না।কিন্তু আমার মন যে মানছেনা।একদিকে ট্রেনিং আরেক দিকে ঐ অপরিচিত মেয়েটা ।কি করবো আমি এখন? ট্রেনিং করতে গেলে মেয়েটাকে তো দেখা হবে না।আমি, এখন কী করি?🤔🤔
হুম আয়ডিয়া... 🤠
-স্যার.. স্যার 🔊🔊
-হুম আমি বলো?
-স্যার, আমার পেটে খুব ব্যাথা করছে।স্যার me i live?
-কী বলছো? এসব ট্রেনিং এর সময়?
-স্যার প্লিজ 🙏🏻🙏🏻
-এতো যখন বলছো তখন যাও, রেস্ট নাও গিয়ে ।
এরপরেই দৌড়ে চলে আসলাম, 🏃🏻🏃🏻সেই দিকে যেই দিকে ঐ নাম না জানা মেয়েটাকে যেতে দেখেছি ।🚶🏻♀🚶🏻♀
কিন্তু কুয়াশার কারণে বেশী দুর পর্যন্ত দেখতেও পারছি না ।👀🌫🌫
হঠাৎ কানে যেন কারো একটা মিষ্টি আওয়াজ ভেসে এলো, যেটা ছিল একটা মেয়ের গান করার শব্দ ।🎼যেটা ধীরে ধীরে আমার কানে এসে পৌছাচ্ছিলো।আমি যেন কোথায় একটা হারিয়ে গেলাম ।কিন্তু হঠাৎ করেই ঐ অপরিচিত মেয়েটার কথা মনে, পরলো।তাই আমি ঐ, গানকে অনুসরন করে, এগোতে লাগলাম।🚶🏻খুব ধীরে ধীরে কারন ও যেন বুঝতে না পারে যে কেউ ওর পিছু করছে ।দেখে যা বুঝতে পারছি এই, মেয়েটা হাটতে এসেছে ।কিন্তু আমি একটাই কথা ভাবছি যে এই শীতের মধ্যে যে সময় সমস্ত মেয়েরা লেপের মধ্যে মুখ ঢুকিয়ে ঘুমিয়ে থাকে, সেই সময় এসেছে মেয়ে হাটতে এসেছে ।হঠাৎ মেয়ে টা আমার দিকে ঘুরলো, কিন্তু আমাকে দেখতে পায়নি ।আমি ওর মুখটা বেশ স্পষ্ট দেখতে পেলাম ।এত সুন্দর কেউ হতে পারে নাকি? আর এন, ঘন কুয়াশায় ওর চুল গুলো ভিজে আছে, তাই একদম অন্যরকম লাগছে ।আর আমার মনের, মধ্যেও এমন কিছু হচ্ছে, যেটা আমি এর আগে কখনো, কোনো মেয়ের জন্য ফিল করিনি।আমি ঐ মেয়েটাকে যতই দেখছি আরো ততবেশী করে দেখতে, ইচ্ছে করছে।আর ওর সাথে কথাও, বলতে ইচ্ছে করছে ।কিন্তু ইচ্ছে থাকলেও উপায় নেই ।কারণ ও, আমাকে চেনে না।আর জানেও না।ও, কেনো আমার সাথে কথা বলতে যাবে?
তাই দুর থেকেই দেখছি ।এইভাবে ওর পিছনে পিছনে, লুকিয়ে লুকিয়ে হাটতে গিয়ে প্রায় ৮ টা বেজে গেছে ।আর ঐ মেয়ে নিজের বাড়িতেও, ঢুকে গেছে তাই আমি, আবা দৌড় দিলাম আমাদের কুয়াটারের দিকে।
এইভাবে কেটে গেলো প্রায় ২০ দিন।আজ আমার কাছে ওর সব খবর আছে। সকাল ৬ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত কখন কী কী করে সব খবর ।আজকে আমাকে সত্যিই বলতে হয় যে i am in love. আমি প্রেমে পরে গেছি।❤😀
এর, মাঝে আমি, আমার সব আর্মি বন্ধুদের ও, সব কিছু খুলে বলেছি ।তারা তো, সারাদিন ঐ নাম না জানা,, সরি সরি নাম, না জানা বলছি কেনো?ঐ স্রুতি আর আমাকে নিয়েই পড়ে থাকে ।ওদের মুখে শুধু একটাই কথা ।
-ভাই কবে, প্রপোজ করবি?
-ভাই মেয়েটার সাথে কিন্তু তোকে হেব্বি মানাবে।
-ভাই মেয়েটার ব্যাপারে খোজ নিয়ে দেখলাম, কোনোদিনও প্রেম করেনি।
-ভাই মেয়েটা কিন্তু সত্যিই খুব ভালো ।
বাকিটা তো, আপনারা ভালোই বুঝতে পারছেন ।
এইভাবে কাটছে দিন গুলো আর ওর ব্যাপারে অনেক কিছু জানতে পেরেছি ।আস্তে আস্তে যত ওর সম্পর্কে জানছি ততই আরো বেশি করে জানতে ইচ্ছে করছে ।আমি, ঠিক করেছি আজকেই আমার মনের সব কথা বলে দেবো।তারপর যা হয় হবে ।আজ ও একদিন আর আমার যতদিন লাগে।
এইসব ববে, ছুটলাম লেই, কলেজের সামনে যে কলেজে স্রুতি পরে।আমি, অার আমার ৩ টা, আর্মি বন্ধু ।
-আবীর দেখ বৌদি বেরোচ্ছে ।
আমি, যেন ওকে দেখে, আমার শরীরের ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছি ।
-আবীর go...
-ভাই, আজ থাক ।কালকে বলবো।বলেই আমি, হাটা শুরু করলাম ।সাথে সাথে ৩জনে, মিলে, আমাকে কনফিউজড করলো।আর আমি, রাজি হয়ে গেলাম ।
-হ্যাঁ মেডাম।
-কী?
-না না হায় (সম্পূর্ণ ঘাবরে, গেছি)
-হ্যালো ।
-হাই
-বললাম তো, হ্যালো ।
-ও হ্যাঁ বলেছেন তাই তো।
-না, মানে হাই, আমি স্রুতি ।
-কীহহ...??
-না, মানে আমি.....?? 🤔🤔কে আমি?
না মানে আমি আমার নামটাই ভুলে গেছি।
-কীহহহহ?? (মুচকী মুচকী হাসি দিয়ে )
-না, আমি..... হ্যাঁ আমি স্রুতি ।না আমি কী বলছি.? হ্যাঁ আমি আবীর।
-হুম, আর কিছু?
-না।মানে হ্যাঁ ।আমি আবীর, Nice to meet you.... (হাত বাড়িয়ে)
-হাই, আমি, থাক নামটা তো, আপনি জানেনই।
-হুম, না।
-আর কিছু?
-হ্যাঁ ।
আমার এই হাল দেখে আমার হারামি বন্ধু গুলো চোখ কান বুজে হাসছে।মনে, হচ্ছে যে এখানে, কোনো ফানি সো চলছে ।
-আমি, আমি... কে? হ্যাঁ আমি, আবীর, ভারতীয় সেনাবাহিনীতে, আছি।এখন আমার ট্রেনিং চলছে।আমার বাড়িও, এখানে।আর হ্যাঁ আমি, কিন্তু সবই জানি।
এই যারে বলে, ফেললাম তো।
-কী জামেন বলেন?
-না, মানে আপনি সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কখন, কী করেন সেই সব।
-ওহহহহ।তা কবে থেকে চলছে এসব?
-কী? কী কবে থেকে চলছে?
-কী মানে? 😡সোনো, আমার কিন্তু একদম ভালো লাগেনা ন্যাকামি ।সত্যি করে বলো ।
-এই ১ মাস মত।
-ওহহ।ঠিকাছে আজ বিকেলে ৪ টের সময় ব্রিজের উপর আমার সাথে দেখা করবে।ওকে??
-ওকে।ওকে ।
তারপর মেয়েটা চলে গেলো।
আর আমার হারামি বন্ধু গুলো দাত বের করে হাসতে হাসতে এলো।
চলবে....
No comments